খুঁজুন
বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫, ২৬ চৈত্র, ১৪৩১

বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতায় অর্থায়ন বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:৫৭ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতায় অর্থায়ন বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশ ও ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে বড় ধরনের সহায়তা অর্থায়ন বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বাংলাদেশের ২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কর্মসূচিও বাতিল করা হয়েছে।

একই সঙ্গে ভারতের জন্য নির্ধারিত ২১ মিলিয়ন ডলারের কর্মসূচিও বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের ও বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দপ্তর ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই) এই ঘোষণা দিয়েছে।

রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে। এতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসন বাজেট কমিয়ে আনার জন্য নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং এর আওতায় ভারত-বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের তহবিল বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই) রোববার বলেছে, ভারতে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ানোর লক্ষ্যে ২১ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রোগ্রাম এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক ল্যান্ডস্কেপকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে নির্ধারিত ২৯ মিলিয়ন ডলারের কর্মসূচি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক সাহায্যে বৃহত্তর কাটছাঁটের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও ভারতে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় উন্নতির লক্ষ্যে নেওয়া মূল উদ্যোগগুলোকে প্রভাবিত করবে।

ইলন মাস্ক অবশ্য বারবারই জোর দিয়ে বলেছেন, বাজেট কাটছাঁট ছাড়া চলতে থাকলে “আমেরিকা দেউলিয়া হয়ে যাবে” এবং এই উদ্যোগটি প্রশাসনের পরিকল্পনা করা বাজেট ওভারহলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

ইন্ডিয়া টুডে বলছে, ভারতের জন্য বরাদ্দ করা ২১ মিলিয়ন ডলারের তহবিলটি বিশেষভাবে দেশটির নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছিল। যাইহোক ভারত এখন আর এই তহবিল পাবে না বলে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই) ঘোষণা করেছে।

উল্লেখযোগ্যভাবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাথে দেখা করার কয়েকদিন পরেই ভারতে সহায়তার বিষয়ে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। যদিও বৈঠকের পর দুই নেতা মার্কিন-ভারত সম্পর্ককে শক্তিশালী করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছিলেন। তবে যৌথ বিবৃতি বা সংবাদ সম্মেলনে এর উল্লেখ পাওয়া যায়নি।

আর বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলারের প্রোগ্রামটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি এবং গণতান্ত্রিক শাসনকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছিল। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ও ব্যাপক বিক্ষোভের মধ্য দিয়ে গত বছরের আগস্টে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। হাসিনা পালিয়ে ভারতে চলে যান এবং ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার এখন দেশ শাসন করছে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে।

এদিকে ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির (ডিওজিই) এই সিদ্ধান্তের ফলে বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও অন্যান্য দেশও প্রভাবিত হবে।

এর মধ্যে মোজাম্বিকের জন্য ১০ মিলিয়ন ডলার, কম্বোডিয়ার জন্য ২.৩ মিলিয়ন ডলার, সার্বিয়ার জন্য ১৪ মিলিয়ন ডলার, মলদোভায় ২২ মিলিয়ন ডলার, নেপালে দুটি উদ্যোগে ৩৯ মিলিয়ন ডলার এবং মালিতে ১৪ মিলিয়ন ডলারের প্রকল্পের ওপর প্রভাব পড়বে।

এছাড়া বিশ্বের আরও অনেক দেশ ও অঞ্চলও তহবিল বাতিলের এই তালিকায় রয়েছে।

 

টিএনজে/এএইচ

 

ইসরায়েল ধ্বংসে ইরানের কাছে ৫০০ মিলিয়ন ডলার চেয়েছিল হামাস

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৫২ অপরাহ্ণ
   
ইসরায়েল ধ্বংসে ইরানের কাছে ৫০০ মিলিয়ন ডলার চেয়েছিল হামাস

ইরান নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাতজ। তিনি একটি নথি প্রকাশ করে বলেছেন, ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের প্রতি ইরানের যে সমর্থন এটি সেই যোগাযোগের একটি প্রতিলিপি। খবর ইরান ইন্টারন্যাশনাল ও জেরুজালেম পোস্টের। 

ওই নথিতে দাবি করা হয়েছে, হামাস নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার ও মুহাম্মদ দেইফের সঙ্গে ইরানের সরাসরি যোগাযোগ ছিল। এতে আরও দাবি করা হয়েছে, এই দুই নেতা ইসরায়েলকে ধ্বংস করার জন্য ইরানের কুদস ফোর্স কমান্ডারের কাছে ৫০০ মিলিয়ন ডলার দাবি করেছিলেন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালানোর আগে বা এর থেকেও কিছু সময় আগে ইরানের কাছে এই অর্থ দাবি করেছিল হামাসের নেতারা। তবে এরইমধ্যে হামাসের এসব নেতাকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

রোববার কাতজ বলেছেন, ইরান হলো শয়তানের প্রধান এবং সকল প্রকার অস্বীকার সত্ত্বেও, আজকাল তারা গাজা থেকে শুরু করে লেবানন, সিরিয়া এবং সামেরিয়া পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই সন্ত্রাসবাদকে অর্থায়ন এবং প্রচার করে। এবং তাদের আকাঙ্ক্ষা হলো ইসরায়েলকে ধ্বংস করা।

তিনি আরও বলেছেন, ইরান যেন পারমাণবিক অস্ত্রের মালিক না হতে পারে- তার জন্য ইসরায়েল সবকিছু করবে এবং তার প্রক্সিদের ওপর হামলা অব্যাহত থাকবে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা থেকে ইসরায়েলে অতর্কিত হামলা চালায় হামাসের যোদ্ধারা। সেইসঙ্গে ইসরায়েলের ভূখণ্ড ভেদ করে দেশটিতে তাণ্ডব চালায়। এতে ইসরায়েলে নিহত হয়েছে অন্তত এক হাজার ২০০ জন। সেইসঙ্গে দুই শতাধিক ব্যক্তিকে হামাস জিম্মি করে।

সেইদিনেই গাজায় পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে গাজায় হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধ চলছে। এতে এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে। সেইসঙ্গে আহত হয়েছে লক্ষাধিক।

 

 

 

সাংবাদিকের জমি থেকে মাটি কেটে নিলেন ছাত্রদল নেতা পাভেল

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০৬ অপরাহ্ণ
   
সাংবাদিকের জমি থেকে মাটি কেটে নিলেন ছাত্রদল নেতা পাভেল
মধ্য রাতে সিনেমা কায়দায় জমি থেকে ৬ ফুট গর্ত করে বালু উধাও! পরদিন সকালে জানাজানি হলে বেরিয়ে আসে সত্য। ৫ আগস্টের পর হঠাৎ করে উত্থান হয় এক শক্তির, তারই মহড়া ছিলো এটি।

ঘটনা সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার চরঘাটিনা গ্রামে। জেলা ছাত্রদলের সহ সাধারণ সম্পাদক সাইফ পাভেল ও তার ছোট ভাই নিষিদ্ধ সংগঠন হিজবুত তাহরীরের গুপ্তচর পারভেজের নেতৃত্বে জমি দখল ও ৩ লাখ টাকার বালু বিক্রি করা হয়।

ভুক্তভোগী সাংবাদিক রাহিদ রনি জানান, ‘পাভেল ও পারভেজের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সবাই। শুধুমাত্র বিএনপি ট্যাগ নিজেদের সাথে যুক্ত করে সব অন্যায় ও অপরাধ করছে। অথচ প্রশাসন নির্বিকার। অভিযোগ দিলেও নেই নাই কোন ব্যবস্থা।

চরঘাটিনা গ্রামের শিক্ষক আইয়ুব আলী। দুই যুগের বেশি সময় শিক্ষকতা করছেন। তার তিন সন্তানের বড় ছেলে ঢাকায় এক যুগেরও বেশি সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত। ছোট দুই ভাই গ্রামেই থাকে।

শুধু কি জমি দখল! ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, লুটপাট ও ডাকাতি করেছে এই পাভেল ও পারভেজ। দুই সন্ত্রাসী সহোদরের অপরাধের তালিকা অনেক লম্বা। চাঁদাবাজি, ডাকাতি, মাদক বেচাকেনার সাথেও জড়িত সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সহ সাধারণ সম্পাদক পাভেল।

পাভেল স্বীকৃতি পাওয়া ইয়াবা আসক্ত, মদ্যপানে অভ্যস্ত। একটি ঘটনা বেশ আলোচিত এলাকায়। চায়না পড়ালেখা করার সময় মাদকে আসক্ত হয়ে পড়ে পাভেল। মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ও  কঠোর আইনের কারণে পাভেলকে চীন থেকে বের করে দেয়া হয়। কিছুদিন চীনের কারাগারেও ছিলো মাদকাসক্ত পাভেল।

নিজে মাদকাসক্ত হয়ে চরঘাটিনার মাদক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে সন্ত্রাসী পাভেল। যাকে তাকে ধরে আইন হাতে তুলে নিচ্ছে। এই দায়িত্ব তাকে কে দিয়েছে?

উল্লেখ্য, সন্ত্রাসী পাভেলের বিষয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি, সিরাজগঞ্জ জেলা কমিটি অবগত। কোন ব্যবস্থা-ই নেয় নাই। সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সেরাজুল ইসলাম সেরাজের সাথে পাভেলের সখ্যতার কিছু ছবি দেখা যায়।

এদিকে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান হুশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘বিএনপির নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করলে তাকে বহিষ্কার করা হবে। প্রচলিত আইনে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।

সন্ত্রাসী পাভেল ও পারভেজের বাবা এলাকায় লুচ্চা মতিন নামে পরিচিত। একাধিকবার ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টায় লুচ্চা মতিনকে জুতা পেটা করা হয়। শিশু নিপীড়নের সাথেও জড়িত লুচ্চা মতিন। পবিত্র ধর্ম ইসলামকে ব্যবহার করে, বেশভূষা পরিবর্তন করে, হজ্ব করে এসে লুচ্চামি বাড়িয়ে দিয়েছে লুচ্চা মতিন।

নারী নিপীড়ক, শিশু নির্যাতক লুচ্চা মতিনের বিচারের দাবিতে এলাকায় একাধিকবার বিচার সালিশ হয়েছে।

সাংবাদিক রাহিদ রনি বলেন, ‘প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে হুমকি দিলেও প্রশাসন ও বিএনপি কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। বারবার বলা হলেও এড়িয়ে যাচ্ছে। তাহলে কার কাছে বিচার পাবো?

তিনি আরও জানান, ‘কাজের সুবাদে তিনি ঢাকা থাকলেও স্ত্রী ও সন্তান থাকে উল্লাপাড়া থানার চরঘাটিনা গ্রামে। বাচ্চা অপহরণের হুমকিও দিয়েছে সন্ত্রাসী পাভেল ও পারভেজ। দেশে আজ কারো নিরাপত্তা নাই।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে বারবার কল দিলেও ফোনে পাওয়া যায় নাই পাভেলকে।

 

টিএনজে/এএইচ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইনসানিয়াত বিপ্লব মহাসচিবের শুভেচ্ছা বিনিময়

টিএনজে প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১ এপ্রিল, ২০২৫, ৫:১১ অপরাহ্ণ
   
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইনসানিয়াত বিপ্লব মহাসচিবের শুভেচ্ছা বিনিময়

রাষ্ট্রীয় আমন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন মানবতার রাজনীতি ভিত্তিক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের নেতারা। দলের চেয়ারম্যান আল্লামা ইমাম হায়াতের নির্দেশনায় তারা ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান।

সোমবার (৩১ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে দলের কেন্দ্রীয় মহাসচিব শেখ রায়হান রাহবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মিজানুর রহমান আখন্দ।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দেশের অন্যান্য বৃহৎ রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গেও দেখা ও আলাপচারিতায় অনুষ্ঠান উপভোগ করেন নেতারা।

মহাসচিব শেখ রায়হান রাহবার বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত নিরাপদে সারা দেশে সভাসমাবেশ করার সুযোগ পেলে এবং পক্ষপাতমুক্ত নির্বাচন আয়োজন হলে ইনসানিয়াত বিপ্লব ৩শ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

তিনি বলেন, একক গোষ্ঠীর স্বৈরতন্ত্র মুক্ত একক ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রতামুক্ত সর্বজনীন মানবতার রাজনীতির মাধ্যমে মানবতার রাষ্ট্রের লক্ষ্যে ইনসানিয়াত বিপ্লবের পক্ষে সব মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।

দলটি জানিয়েছে, ইনসানিয়াত বিপ্লব ২০২৩ সালে নিবন্ধন পেলেও আওয়ামী সরকারের অধীনে রাষ্ট্রীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি দলটি। সব দলের অংশগ্রহণে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য হাইকোর্টে রিট মামলা করায় দলটির চেয়ারম্যানকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন আদালত। জনস্বার্থ সম্বলিত নানান ইস্যুতে সমস্যা সংকট থেকে সমাধানে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে ধারাবাহিকভাবে।

 

টিএনজে/এএইচ